নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড - নতুন ভোটার আবেদনের ফর্ম

পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এবং কত টাকা লাগে এই নতুন বছরে যারা নতুন ভোটার হয়েছেন, ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। কিন্তু ভোটার আইডি ( NID ) কার্ড হাতে পাননি।  অনেকে আছেন যারা এখনো আবেদন করতে পারেননি তাদেরও কোনো চিন্তার কারন নাই। আবার অনেকের ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে ফেলেছে সেটিও পনরায় তুলতে পারবেন। কিভাবে ঘরে বসে আপনার হাতে থাকা ফোন ‍দিয়ে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন ফর্ম পূরণ করবেন এবং আবেদনকৃত আইডি কার্ড হাতে পাবেন এই সম্পর্ণ প্রসেজ এই পুরো পোস্ট জুরে থাকছে। 

নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড - নতুন ভোটার আবেদনের ফর্ম

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আমাদের কিছু স্টেপ, ধাপ অনুসরন করতে হয়। এই কাজ গুলো সরকার কর্তীক সকল ইউনিয়ন কাউনসেলে করে থাকেন। এই সময় সকলে নিজ নিজ ইউনিয়নে আবেদন সম্পর্ণ করতে পারেন। যারা এই আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্ণ করেছেন তাদের ভোটার আইডি কার্ড সহজে পেয়ে যাবেন।  আবার অনেকে ব্যক্তিগত সমস্যার কারনে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্ণ করতে পারেননি তারাও ভোটার আইডি কার্ড পাবেন অনলাইনে আবেদন করার পর। 

কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলড করবেন - নতুন নিয়মে

আপনি ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করেছন। এখন যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ড তৈরি হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনার এনইডি কার্ড উত্তলন করতে পারবেন এখন নিচে দেখানো নিয়মে। আপনার  এন আই ডি  কার্ড তৈরি হয়েছে কি না সেটিও জানতে পারবেন। 
আপনি ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করেছেন পশাপাশি সব কাগজ পাতি জমা দেয়েছেন। এখন আপনি খুব সহজে অনলাইন থেকে আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পাবেন। আমরা যখন আবেদন করেছিলাম তখন আমাদের একটি স্লিপ দেওয়া হয়েছিল। এখন আমরা ওই স্লিপ নম্বারটি দিয়ে আমাদের এন আই ডি কার্ড  ফোন থেকে ডাউনলোড করবো।



শুরু তে আপনি আপনার ফোন থেকে যেকোনো একটি ব্রাউজার অপেন করবেন। সকলের ফোনে ক্রম ব্রাউজার রয়েছে, ক্রম ব্রাউজার অপেন করে নিন। ক্রম অপেন করার পর সার্চবারে গিয়ে লিখবেন " NID Services " । লেখার পর আপনার সামনে ইমেজে দেখানো এই ওয়েবসাইট আসবে। আপনি ওই সাইটে ক্লিক করে প্রবেশ করবেন।


 

 সাইটটিতে প্রবেশ করার পর আপনার সামনে এমন ইন্টারফেস দেখাবে।  "অ্যাকাউন্ট নেই? আপননার যদি জাতীয় পরিচয়পত্র থাকে, তাহলে আপনি রেজিস্টার করতে পারেন" এই লেখাটির নিচে রেজিস্টার করুন বাটুন আছে। রেজিস্টার করুন বাটুনে ক্লিক করুন, রেজিস্টার বাটুন এর উপর ক্লিক করার পরে আপনার সামনে নিচে দেখানো ইন্টারফেস দেখাবে। 



এখানে প্রথমে যে অপশন টি দেখিয়েছে এখানে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বার বা ফর্ম নম্বার দিতে হবে। আপনি যখন আবেদনের সকল কার্যকম সম্পন্ন করেছেন তখন আপনাকে একটি নিবন্ধন স্লিপ দেওয়া হয়েছে। নিবন্ধন স্লিপের উপরে ডান পাশে লক্ষ করলে দেখতে পাবেন ফরম নম্বর রয়েছে। ফর্ম নম্বার টি প্রথম অপশনে বসিয়ে দিবেন। এর পর আপনার সঠিক জন্ম তারিখ বসিয়ে দিবেন। এরপরের ধাপে লক্ষ করলে দেখতে পাবেন জল ছাপের কোড। যদি স্বাভাবিক অবস্থায় দেখতে না পান তাহলে জুম করে দেখতে পাবেন।  “ছবিতে প্রদর্শিত কোডটি প্রবেশ করান”  এই অপশান টিতে ক্লিক করে কোড বসিয়ে দিবেন। সাবমিট অপশন টিতে ক্লিক করে আপনার সামনে আরো কিছু অপশন দেখাবে আপনার ভোটার আইডি করার জন্য যেসকল কাগজপাতি ব্যবহার করেছেন সেখানে থাকা ইনফরমেশন দিয়ে এগিয়ে যাবেন। শেষ ধাপে আপনার ফোন নম্বারে একটি কোড পাঠাবে কোড টি জায়গায় বসিয়ে দিয়ে বহাল অপশানে ক্লিক করে দিবেন। 
 এখন আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলড করার জন্য সরাসরি আপনার ফোনে থাকা গুগোল প্লেস্টরে চলে যাবেন। প্লেস্টর থেকে  NID WALLET ডাউনলোড করে নিবেন, দেখবেন NID WALLET সার্চ দিলে প্রথমে চলে আসনে অ্যাপটি ডাউনলড করে নিবেন। এর পরে আপনি আবার চলে আসবেন NID Services একাউন্টে । এখানে নিচের দিকে দেখতে পাবেন লাল গোল কালার বাটুনে TAP TO OPEN NID WELLET লেখা আছে সেখানে একটি ক্লিক করে দিবেন, এরপরে নিচের দিকে কন্টিনিউ করে ফেস ক্যান করে নিবেন। যেভাবে দেখাবে ঠিক ওই একই নিয়মে ফেস স্কান করতে হবে। কখনো বলবে চোকের পাতা ফেলতে মাথা এপাশ ওপাশ করে কয়েকটি ফটো ওকে করে নিবেন। ছবি দেওয়া কাজ সম্পর্ণ হয়ে গেলে আপনাকে পাসওয়ার্ড সেট করতে বলবে। 
আপনি পাসওয়ার্ড সেট করতেও পারেন আবার পাসওয়ার্ড সেট না করে এড়িয়ে যেতে পারেন। পাসওয়ার্ড সেট না করলেও সমস্যা নাই । এর পরে আপনার সামনে আপনার ডেটা চলে আসবে বিস্তারিত প্রোফাইল । আপনি যখন একটু নিচের দিকে যাবেন তখন অনেকগুলো ডেটা দেখতে পাবেন। ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলড করার জন্য স্কোল করে একেবারে নিচে চলে যাবেন এবং ডাউনলড অপশন দেখতে পাবেন। 
ডাউনলোড অফশনে ক্লিক করার পর আপনি আপনার এন আই ডি কার্ড দেখতে পাবেন। এখন আপনি এটি হাতে পাওয়ার জন্য পিডিএফ সেব করুন এবং কোন এক দোকান থেকে কপি বের করে নিন। আর যদি আপনার পিন্টার থাকে তাহলে নিজেই ভোটার আইডি কার্ড বের করতে পারবেন।

নতুন ভোটর হওয়ার জন্য যেভাবে আবেদন ফর্ম পূরণ করবেন

কিভাবে আপনারা ঘরে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করবেন। আপনি কিভাবে অনলাইনে এন আই ডি কার্ড করার জন্য আবেদন ফর্ম পূরণ করবেন। ২০২৫ সালের শুরুর দিকে ভোটার হালনাগাত শেষ হয়েছে এই হালনাগাতে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে নতুন ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে এবং এই সময় অনেকে ভোটার হয়েছেন। যারা এই হালনাগাতে ভোটার হতে পারেননি আপনারদের বয়স যাদের ১৮ বছর হয়েছে। আপনারা চাইলে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন ভোটার হওয়ার জন্য। এক্ষেত্রে আপনারা কিভাবে আবেদন করতে পারবেন এবং আবেদন পত্রের সাথে আপনাদের কি কি কাগজ পত্র জমা দিতে হবে এবং কোথায় জমা দিতে হবে সকল বিষয় বিস্তারিত জানতে পারবেন।  

আপনারা যারা নতুন ভোটার হতে চান বা এন আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে চান। আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে যেকোনো একটি ব্রাউজার অপেন করবেন এবং সার্চবারে সার্চ করবেন NID Services সার্ভিস লিখে "services.nidw.gov.bd" এই ঠিকানায় প্রবেশ করবেন। 

নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড - নতুন ভোটার আবেদনের ফর্ম


এখানে আপনারা দেখতে পাবেন “নতুন নিবন্ধনের জন্য আবেদন” আপনার জাতিয় পরিচয় পত্র না থাকলে আপনি আবেদন করতে পারেন “ আবেদন করুন” এই লেখার উপর ক্লিক করে। 

নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড - নতুন ভোটার আবেদনের ফর্ম

এখন আপনাকে যে সর্তগুলো দিবে সবগুলো সঠিক ঠিকঠাক দিয়ে পূরন করুন ফর্ম। আপনি যেহুতু এন আই ডি কার্ড করতে চাচ্ছেন সেহুতু আপনাকে কিছু ইনফরমেশণ কাগজ পত্র নিয়ে বসতে হবে। আপনার অবশ্যই অনলাইন জন্ম সনদ রয়েছে বা JSC, SSC,HSC সার্টিফিকেট থাকে তাহলে সেই সার্টিফিকেট অনুসারে বা জন্ম নিবন্ধন অনুসারে শূণস্থান গুলো পূরন করবেন ইংরেজিতে খেয়াল রাখবেন বানান যেন ভুল না হয়। সমস্ত ডিটেলস দেওয়া হয়ে গেলে আপনাকে একটি ক্যাপচা কোড সঠিকভাবে লিখতে হবে। এর পরে পরবর্তী করে এগিয়ে যেতে হবে। 

এর পরের ধাবে আপনার কাছে ফোন নম্বার চাইবে, আপনার ফোন নম্বারটি সঠিক ভাবে দিয়ে দিবেন। বার্তা পাঠান অপশানে ক্লিক করার পর আপনাকে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে বলবে এবং আপনার ফোনে ৬ সংখ্যার একটি ওটিপি কোর্ড যাবে। ওটিপি কোর্ড নম্বারটি বসাতে যাচাই করন কোডাটি দিন এই ঘরে তাও আবার ১ মিনিটের ভিতরে। 
নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড - নতুন ভোটার আবেদনের ফর্ম

সামনের দিকে এগোনোর পরে আপনার সামনে অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করার অপশণ চলে আসবে। আপনার ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড দুইবার দিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। 
নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড - নতুন ভোটার আবেদনের ফর্ম

এখন আপনার সামনে ঠিক এই ইন্টারফেস সো করছে, একটু আগে যে তথ্যগুলো দিয়ে এসেছেন এগুলো ঠিক আছে কি না চেক করে নিবেন। চেক করা হয়ে গেলে আপনাকে প্রোফাইল আপডেট করতে হবে। এজন্য আপনি প্রোফাইল লেখা অপশনে ক্লিক করে দিবেন।

নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড - নতুন ভোটার আবেদনের ফর্ম


এখান থেকে সর্বপ্রথম আপনাকে ব্যাক্তিগত তথ্য পূরন করতে হবে । প্রোফাইলে প্রবেশ করার পর বাইডিফল্ট ঠিকানা দেখাবে। আপনি সেখান থেকে ব্যাক্তিগত তথ্য ক্লিক করে তথ্য দেওয়ার জন্য এডিট অপশনে ক্লিক করুন। এর পরে আপনার সামনে ব্যাক্তিগত তথ্য দেওয়ার অপশন গুলো চলে আসবে। আপনি দেখে দেখে প্রতিটি ঘর পূরণ করুন আপনার ব্যাক্তিগত তথ্য গুলো দিয়ে । দেখবেন কতগুলো অপশনের ডানপাশে উপরে লাল স্টার রয়েছে এগুলো আপনাকে অবশ্যই ফিলআপ করতে হবে, পূরণ করতে হবে। আবার কতগুলো অপশনের পাশে এমন লাল স্টার নাই, এগুলো আপনার পূরণ না করলেও চলবে। ব্যাক্তিগত তথ্য ভালোকরে ফুলফিল করা হয়েগেলে আপনাকে যেতে হবে অন্যান্য তথ্য দিতে। খেয়াল রাখবেন আপনার দেওয়া সকল তথ্য যেন সঠিক থাকে যাচাই করে নিবেন বানান পযন্ত। 

নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড - নতুন ভোটার আবেদনের ফর্ম



আমি ধরে নিচ্ছি আপনি ব্যাক্তিগত তথ্য সকল স্টেপ পূরন করে চলে এসেছেন। এখন অনান্য তথ্য ক্লিক করে লাল স্টার দেওয়া ঘর গুলো যেহুতু আপনাকে অবশ্যই পূরন করতে হবে সে জন্য আপনার সঠিক তথ্য দিয়ে প্রতেকটা ঘর পূরণ করুন। আমি আপনাদের অল্প কথায় সকল বিষয় বুঝানোর চেষ্টা করছি মনযোগ দিবেন। এসকল তথ্য দেওয়া হয়ে গেলে আপনাকে আসতে হবে ঠিকানা অপশনে। নিচের ইমেজ থেকে ধারনা নিয়ে উপরের মত এটাও পূরন করি । 

নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড - নতুন ভোটার আবেদনের ফর্ম


ঠিকানা অপশনে এসে আপনার সামনে এমন একটি ইন্টারফেস সো করবে। আগের অপশন গুলোতে যেমন লাল স্টার কৃত অপশণ অবশ্যই পূরন করেছেন ঠিক একইভাবে এখানেও আপনার তথ্যগুলো দিয়ে পূরণ করুন। এখানে একটি বিষয় অনেকে বুঝতে পারেন না এবং ভুল করে বসেন। ভোটার ঠিকানাঃ- কি দিবেন বর্তমান নাকি স্থায়ী? এই দুই কথার অর্থ একই দাড়ায় কিন্তু এক নয়। এর পরেও লক্ষ করলে দেখতে পাবেন বর্তমান ঠিকানা ফর্ম আছে এবং স্থায়ী ঠিকানার ফর্ম আছে। এখন আপনি কোন ঠিকানায় ভোটার হবেন বর্তামন ঠিকানায় নাকি স্থায়ী ঠিকানায় সেটি আপনাকে এখান থেকে সিলেক্ট করতে হবে? যেহেতু আমরা সারা জীবন এর জন্য জাতীয় পরিচয় পত্র তৈরি করবো সে জন্য স্থায়ী ঠিকানা দিয়ে ফোর্মগুলো পূরন করে নেবো।  আপনার স্থায়ী ঠিকানার সঠিক তথ্যগুলো দিয়ে ফর্ম টি ফিলআপ করবেন। 

সবগুলো ঠিকঠাক পূরণ করা হয়ে গেলে স্ক্রোল করে উপরে যাবেন এবং পরবর্তী বাটুনে ক্লিক করে আবারও আপনার সামনে পরবর্তী বাটুন আসবে আপনি সেকানে ক্লিক করে দিবেন। এরপর আপনাকে সাবমিটে ক্লিক করতে হবে আবারও আপনার সামনে সাবমিন আসবে ক্লিক করে দিবেন। ফর্মটি সাবমিট করার পর আপনার অ্যাপ্লিকেশান টি পেন্ডিং হয়ে থাকবে। ডান  পাশে ডাউনলড অপশান দেখতে পাবেন, আপনি এখন যে ফর্মটি পূরণ করলেন এই ফর্ম টি ডাউনলড করে নিবেন। 

আপনার ডাউনলড করা ফর্মটি পূরণ করায় থাকবে তারপরেও এই ফর্ম এর ভিতর সনাক্তকারীর সাক্ষর, সনাক্ত কারীর এন আই ডি কার্ডের নম্বার যাচাই কারীর সাক্ষর এগুলো হচ্ছে আপনার গ্রামের নেম্বার বা চেয়ারম্যানের সাক্ষর লাগবে। এই ফর্মে যেগুলো গ্যাব থাকবে সেগুলো কলম দিয়ে বুঝে শুনে পূরন করবেন।

এই ফর্ম এর সাথে যেগুলো কাগজ পত্র লাগবে সবগুলো গুছিয়ে নিয়ে আপনি যে উপজেলার বাসিন্দা সেই উপজেলায় যাবেন। আপনার উপজেলার যে নির্বাচন কমিশন অফিস আছে সেখানে  গিয়ে এই ফর্ম টি জমা দিতে হবে ।   এখন আপনি অনলাইনে ফর্ম পূরণ করলেন এবং ফর্মটি পিন্ট করে বের করে নিলেন। এখন এই ফর্ম এর সাথে আর কি কি কাগজ পত্র লাগবে আমি বলে দিচ্ছি। 

১। অললাইন জন্ম সনদের ফটোকপি। যেটি ডিজিটাল হতে হবে।

২। শিক্ষাগত যোগ্যতার কপি ( যদি থাকে )  যদি আপনার JSC, SSC, HSC সার্টিফিকেট থাকে দিয়ে দিবেন। আর হ্যা আপনি ফর্ম পূরণ করার সময় যে সার্টিফিকেট টি উল্লেখ করেছেন সেটির একটি ফটো কপি দিবেন। আর যদি নিরক্ষর দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার সার্টিফিকেট দেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই । 

৩। বিবাহিত হলে কাবিননামা। আপনি যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন তাহলে বিয়ের কাবিননামা দিবেন। 

৪। চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট। 

৫। বিদ্যুৎ বিল গ্যাস বিল বা ট্যাক্স রশিদ। 

৬। পাসপোর্টের কপি, ড্রাইভিং লাইসেন্সে এর কপি, ( যদি থাকে ) এগুলো যদি থাকে তাহলে দিবেন না থাকলে দিওয়ার দরকার নাই। 

৭। পিতা মাতার এনইডি কার্ডের কপি । 

এই কাগজ পত্র গুলো সংগ্রহ করবেন এরপরে যে ফর্মটি পূরণ করলেন এই ফর্ম টি বের করে নিবেন। এগুলো নিয়ে আপনি আপনার  উপজেলা নির্বাচন কমিশন অফিসে যাবেন এবং এই ফর্ম সহ কাগজ পত্র গুলো জমা দিবেন। জমা দেওয়ার সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে আপনাকে ডাকা হবে বা মোবাইলে ম্যাসেজ যাবে। সেই দিনে আপনাকে নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে ফিঙ্গার দিতে হবে এবং কিছু ধাপ ফলো করতে হবে যা ওখান থেকে আপনাকে বলে দিবে। অফিসে কার্যকম শেষ করার কয়েকদিন পরে আপনি অনলাইন থেকে আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলড করতে পারবেন এবং পরবর্তীতে আপনাকে স্মার্টকার্ড প্রদান করা হবে। 

শেষ মন্তব্যঃ 

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলড এবং নতুন ভোটার আবেদনের ফর্ম পূরণ করার যে প্রসেজ টি দেখানো হলো এতে আপনার কাজ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। এসকল কাজে অতি সাবধানতা অবলম্বন করবেন কারন ভুল গেলে সংসধন করতে আপনাকে অনেক খ্যাসারত পোহাতে হবে, তাই মনোযগ দিয়ে কাজ টি করবেন । ধন্যবাদ.

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url